টাইগার মুরগি কত টাকা কেজি ২০২৬ - টাইগার মুরগি কত দিনে ডিম পাড়ে

আমরা অনেকেই টাইগার মুরগির লালন-পালন করে সফল হওয়া ভাইদের দেখে টাইগার মুরগি লালন-পালনে আগ্রহী হই। কিন্তু টাইগার মুরগি লালন-পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে জানতে হবে, বাজারে টাইগার মুরগি কত টাকা কেজি বিক্রি হয়।

যদি ডিম উৎপাদন করার জন্য টাইগার মুরগি পালন করতে চান, তাহলে জানা উচিত টাইগার মুরগি কত দিনে ডিম পাড়ে। এসব বিষয় বিবেচনা করে কোনটি নিয়ে সামনে এগোবেন ঠিক বুঝতে না পারলে, চলুন আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করি।

পেজ সূচিপত্রঃ টাইগার মুরগি কত টাকা কেজি - টাইগার মুরগি কত দিনে ডিম পাড়ে

টাইগার মুরগি কত টাকা কেজি ২০২৬

২০২৫ সালের নভেম্বর মাসের গড় রেট ৩২০-৩৬০ টাকা কেজি। স্থান ভেদে দাম কমবেশি হতে পারে, পরিবহন খরচ ও মুরগির ওজন-দাম উঠানামার প্রধান কারণ। আবার ওজনের বিষয়টাও রেটের কমবেশির কারণ হয়ে থাকে। জায়গা ও ক্ষেত্র বিশেষে ওজন এবং মাংসের উপর ভিত্তি করে একটি টাইগার মুরগির দাম ৫০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

টাইগার মুরগির সরাসরি খামারিদের কাছ থেকে নিলে কেজিতে ১০-২০ টাকা কমে পাওয়া যেতে পারে। খুচরা বিক্রেতারা খামারিদের কাছ থেকে যে রেটে নেয় তার থেকে কেজিতে ১০ টাকা - ২০ টাকা লাভ ধরে বিক্রি করে থাকে। উপরিউক্ত আলোচনার মাধ্যমে টাইগার মুরগি কত টাকা কেজি ২০২৫ সালে তা তুলে ধরা হলো। অবশ্যই এই বাজার দাম চাহিদা ও যোগানের ভিত্তিতে পরিবর্তনশীল।

টাইগার মুরগি কত দিনে ডিম পাড়ে

টাইগার মুরগি পালন করতে টাইগার মুরগি পালন পদ্ধতি জানা যেমন দরকার, ঠিক সেই রকমই টাইগার মুরগি পালন করতে গেলে টাইগার মুরগি কত দিনে ডিম পাড়ে সেটা জানাও দরকার। কারণ আমরা যেসব খামারি ভাইয়েরা ডিম উৎপাদনের জন্য টাইগার মুরগি পালন করে থাকি তাদের জন্য কত দিনে ডিম দেয় তা জানাটা সবার আগে দরকার।

ডিম দেওয়ার দিক থেকে অন্যান্য জাতের মুরগির তুলনায় টাইগার মুরগির অনেক এগিয়ে। মুরগির বয়স চার থেকে পাঁচ মাস যখন পূর্ণ হলে টাইগার মুরগি ডিম দেওয়া শুরু করে। একটানা ১৬০-২০০ টি ডিম পর্যন্ত দেয়। এভাবে পর্যায়ক্রমে দুই থেকে তিন বছর ডিম দিতে পারে। আপনি যদি ডিম উৎপাদনের উদ্দেশ্যে মুরগি পালন করতে চান তাহলে টাইগার মুরগি জাতটি নির্বাচন করা আপনার জন্য সর্বোত্তম সিদ্ধান্ত হবে বলে মনে করি।

টাইগার মুরগির বৈশিষ্ট্য

টাইগার মুরগি নাম শুনলেই বোঝা যায় অন্যান্য জাতের মুরগির তুলনায় টাইগার মুরগির বৈশিষ্ট্য একটু ব্যতিক্রমী ধরনের। বাঘের মত রঙের এর সংমিশ্রণে এদের পালক তৈরি, এটাই নামকরণের পেছনে প্রধান বৈশিষ্ট্য। টাইগার মুরগি দেখতে একটি নাদুস-নুদুস প্রকৃতির হয়ে থাকে পা স্বাভাবিক মুরগির তুলনায় একটু লম্বা এবং শক্ত হয়ে থাকে। বৈজ্ঞানিক নাম CPF-3, ডাক নাম টাইগার মুরগি।
  • বাহ্যিক রূপ
  • আকার ও ওজন
  • ডিম উৎপাদন ক্ষমতা
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
  • খাদ্য গ্রহণ
  • মাংসের গুণগত মান

বাহ্যিক রূপ

প্রথমেই টাইগার মুরগির বৈশিষ্ট্য আমরা বলতে পারি পালকগুলো ডোরাকাটা টাইগার - স্টাইলের রং বাদামি, কালো, ধূসর ও সোনালি মিশ্রণ। দেখতে অনেক আকর্ষণীয়, অনেকটা বনমোরগের মতো। এক পলকেই যে কেউ দেখলে মোরগ বা মুরগি যাই হোক না কেন পছন্দ করবে।

বাইরে থেকে হাঁটা চলাফেরা দেখলেই বোঝা যায় এই মুরগির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অন্য জাতের মুরগির তুলনায় অনেক বেশি। এদের বাহ্যিক গঠন বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে জাতের নাম টাইগার মুরগির রাখা হয়।

ওজন ও আকার

যদিও ওজন নির্ভর করে খাওয়ানো ফিডের গুণগত মানের উপর তার পরেও প্রাকৃতিকভাবে সর্বনিম্ন মোরগ ৩-৪.৫ কেজি পর্যন্ত হতে পারে, মুরগি ২–৩ কেজি পর্যন্ত হয়। পা শক্ত ও লম্বা হয় অনেকের পায়ে হালকা পালকও থাকে। টাইগার মুরগি কত টাকা কেজি বিক্রি হবে ওজনের উপর দাম কম-বেশি হয়।

তবে উন্নত মানের ফিড খাওয়ালে ও মোরোগের বাড়তি গ্রোথ ঠিক থাকলে ৬ কেজি পর্যন্ত হতে পারে। তার জন্য দরকার নিবিড় পর্যবেক্ষণ, সঠিক তত্ত্বাবধান মানসম্পন্ন খাবার ব্যবস্থা, পাশাপাশি সঠিক আলোকসংশ্লেষণ ব্যবস্থা যাতে করে মুরগির শরীর এবং স্বাস্থ্য ঠিক থাকে। এতে করে মুরগির ওজন ও আকার ঠিক থাকবে।

ডিম উৎপাদন ক্ষমতা

বছরে ১৫০-২০০টি ডিম দেয়। যা দেশি মুরগির ডিম দেওয়ার তুলনায় অনেক বেশি। এভাবে একাধারে ৩ বছর পর্যন্ত ডিম দিয়ে থাকে। ডিম দেওয়ার দিক থেকে এই মুরগি অনেক এগিয়ে। ডিমের রং সাধারণত হালকা বাদামি। তবে প্রথম টাইগার মুরগি কত দিনে ডিম পাড়ে সেটা লক্ষণীয় বিষয় কারণ উন্নত জাত হলে সঠিক টাইমে ডিম দেয়া শুরু করে। তাহলে বুঝা যায় ডিম উৎপাদন ক্ষমতা ঠিক আছে।

যেসব খামারি ভাইয়েরা ডিম উৎপাদনের জন্য টাইগার মুরগি পালন পদ্ধতি অনুসরণ করে তারা ডিম দেওয়া অবস্থায় মুরগির জন্য এক্সট্রা প্রাকৃতিক কিছু খাবার প্রতিদিনের খাবারের সঙ্গে যোগ করে থাকে। ডিম দেওয়ার সময় মুরগির শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয় তা পূরণের লক্ষ্যে এই বাড়তি খাবার খাওয়ায় তাতে করে মুরগির শরীর যত সুস্থ থাকবে তত বেশি ডিম দেবে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা

দেশি মুরগির মতোই স্থানীয় পরিবেশে সহজে টিকে থাকতে পারে। সাধারণত রোগে সহজে আক্রান্ত হয় না, যদি নিয়মিত টিকা ও পরিচর্যা করা হয় তাহলে আপনি এই মুরগি লালন-পালন করে লাভবান হতে পারবেন বলে আশা করা যায়।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা জন্মগতভাবে যদিও এই মুরগির বেশি তা সত্ত্বেও সরকারি প্রাণিসম্পদ অফিসারদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে রোগ প্রতিরোধক কিছু টিকা সরকারিভাবে পাওয়া যায় অথবা বাজারে অনুমোদিত ডিলার পয়েন্ট থেকে সংগ্রহ করা যায়। এই টিকা প্রয়োগে টাইগার মুরগির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো বৃদ্ধি পায়।

খাদ্য গ্রহণ

দেশি খাবার খেতে অভ্যস্ত চালের কুড়া, ভাতের ঝুড়ি, শাক-সবজি, ঘাস ইত্যাদি। এক কথায় আপনি ফিড খাওয়ানোর পাশাপাশি যেকোন খাবার দেবেন খেতে পারে। এতে করে আপনার ফার্মের খাবার খরচ অন্যান্য জাতের মুরগির তুলনায় কম হয়। অতিরিক্ত কৃত্রিম খাবারের প্রয়োজন হয় না।

টাইগার জাতের মুরগি অন্য জাতের মুরগির তুলনায় যেমন মাংস উৎপাদন ক্ষমতা বেশি ডিম উৎপাদন ক্ষমতা বেশি ঠিক সেইরকম খাদ্য গ্রহণ পরিমাণ তুলনামূলক বেশি। খাবার তালিকা অনুযায়ী পরিমিত পরিমাণে খাওয়ানোর পরে আপনি চাইলে বাড়তি যে খাবারটা তা বাড়ির স্বাভাবিক খাবার থেকে সংগ্রহ করে খাওয়াতে পারেন এতে করে খাবার খাওয়ানোর খরচটা তুলনামূলক একটু কম থাকবে।

মাংসের গুণগত মান

দেশি মুরগির মাংসের মতোই এ মুরগির মাংস সুস্বাদু ও ঘন মাংসের গুণগত মান বাজারে দেশি মুরগির চেয়ে বেশি চাহিদা রয়েছে। প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে পালনে ভালো ফলাফল দেয়। স্বাভাবিকভাবে যাদের বেশি মাংশের প্রয়োজন হয় তাদের ক্ষেত্রে এই মুরগির চাহিদা তুলনামূলক বেশি থাকে।

দেশি মুরগির মাংসের চাহিদা যোগানে টাইগার মুরগির ভূমিকা কোনো অংশে কম নয়। দেশি মুরগির মাংসের গুণগত মান স্বাদ যেমন অন্যান্য জাতের মুরগির মাংসের তুলনায় উপরে অবস্থান করে। সেই রকমি মাংসের গুণগত মানের বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে দেশি মুরগির সাথে টাইগার মুরগির তুলনা করা হয়ে থাকে।

টাইগার মুরগির ডিমের দাম কত

টাইগার মুরগির ডিমের দাম কত এটা, সঠিকভাবে বলা অসম্ভব কারণ যদি বাচ্চা উৎপাদনের জন্য ডিমের দাম বলেন তাহলে একরকম আর যদি খাবার ডিম হিসেবে মার্কেটিং করেন তাহলে ডিমের দাম আলাদা হবে। টাইগার মুরগি কত দিনে ডিম পাড়ে সে অনুযায় সময়টা শীতকাল হলে ডিমের চাহিদা বেশি থাকে।

যেসব ডিম বাচ্চা উঠানোর জন্য মার্কেটিং করা হয় সেগুলো ডিমের দাম ২৫ থেকে ৩০ টাকা প্রতি পিস হিসেবে বাজারে বিক্রি করা হয়ে থাকে। সেটা অবশ্য এক খামারি থেকে আরেক খামারির ক্ষেত্রে ভিন্ন হতে পারে। আর যে সকল ডিম খাওয়ার জন্য আলাদা করে মার্কেটিং করা হয় সেগুলো ডিমের দাম স্বাভাবিক ডিমের দামের সাথে ৫০ পয়সা ১ টাকার কম-বেশি হয়ে।

টাইগার মুরগি পালনে লাভ কেমন

টাইগার মুরগি পালনে লাভ কেমন, এটা সরাসরি কোন খামারি বলতে পারে না তবে, টাইগার মুরগি কত টাকা কেজি বিক্রি হবে তার উপর অনেক খানি নির্ভর করে। আবার ডিম পাড়া মুরগি হলে টাইগার মুরগি কত দিনে ডিম পাড়ে কী পরিমাণ ডিম পাড়ছে তার উপরে লাভ হয়ে থাকে। বাংলাদেশের কিছু টাইগার মুরগির খামার বিবেচনা করে দেখা যায়, ৫০ টি টাইগার মুরগি ৪–৫ মাস পালনে মোট খরচ প্রায় ১৭ থেকে ১৮ হাজার টাকার মতো হয়ে থাকে।

যদি পালন ঠিকমতো হয়, মৃত্যুহার কম থাকে এবং বাজারদর ভালো থাকে, তাহলে ৪–৫ মাসে মোট আয় দাঁড়ায় ২৫ হাজার টাকার মতো। সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা হলে ৫০টি টাইগার মুরগি থেকে প্রায় ৭থেকে ৮ হাজার টাকা লাভ করা সম্ভব। অল্প বিনিয়োগে লাভ পাওয়ার জন্য এটি একটি খুব ভালো খামারিং আইডিয়া। তবে লাভের পরিমাণ এলাকা, খাবারের দাম ও বাজারদরের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।

টাইগার মুরগি কোথায় পাওয়া যায়

প্রথমত সরাসরি খামারিদের কাছ থেকে আপনি টাইগার মুরগির বাচ্চা পেতে পারেন। আবার অনলাইন মার্কেট YouTube, Facebook পেজের মাধ্যমে অনেকে টাইগার মুরগি বিক্রি করে থাকে। স্থানীয় ডিলার পয়েন্ট থেকে এ গ্রেড টাইগার মুরগি পেতে পারেন।

অনলাইনে যদি টাইগার মুরগি কোথায় পাওয়া যায় বলে সার্চ দেওয়া হয় তাহলে এমন অনেক বিক্রি কারী পতিষ্ঠানের খোজ পাওয়া যাবে। মুরগির বিভিন্ন বাজারে অনেক সময় ব্যবসায়ীরা খামারিদের কাছ থেকে নিয়ে টাইগার মুরগির বাচ্চা বিক্রি করে থাকে। সেই বাচ্চাগুলো অরিজিনাল বাচ্চা হবে এটা নিশ্চয়তা একটু কম থাকে। সেই ক্ষেত্রে সর্বোত্তম হবে সরাসরি খামারিদের কাছে থেকে অথবা ডিলার পয়েন্ট থেকে সংগ্রহ করা।

টাইগার মুরগি বছরে কয়টি ডিম পাড়ে

টাইগার মুরগি বছরে একাধারে ৬ থেকে ৭ মাস পর্যন্ত ডিম দিয়ে থাকে। কাউন্ট করলে দেখা যায় ২০০ থেকে ৩০০ টা পর্যন্ত ডিম দেয়। ডিম দেওয়ার পরিমাণ নির্ভর করে ফার্মের খাদ্যাভ্যাস, পরিবেশ মুরগির স্বাস্থ্য এসবের উপর।

আপনি যদি ডিম উৎপাদনের জন্য টাইগার মুরগি পালন করে থাকেন তাহলে মুরগির ডিম দেওয়া অবস্থায় কিছু ক্যালসিয়াম ও মিনারেল সমৃদ্ধ ঔষধ মুরগিকে খাওয়াতে হয়। এতে করে মুরগির স্বাস্থ্য ভালো থাকে ডিম বেশি দিন ধরে দেয়। আশা করি আপনার একটা প্রাথমিক ধারণা হয়েছে টাইগার মুরগি বছরে কয়টি ডিম পাড়ে।

টাইগার মুরগী নিয়ে সাধারণ প্রশ্ন (FAQs):

১. প্রশ্নঃ মুরগি কতদিন ডিম পাড়ে?
উত্তরঃ টাইগার মুরগি একটানা ৬ মাস পর্যন্ত ডিম দিয়ে থাকে।
২.প্রশ্নঃ মুরগি বেশি ডিম পাড়ে কেন?
উত্তরঃ সঠিক ব্যবস্থাপনার কারণে, যা তাদের ডিম উৎপাদন ক্ষমতাকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যায়।
৩. প্রশ্নঃ কোন মুরগি সবচেয়ে লম্বা থাকে?
উত্তরঃ ইন্ডিও গিগান্টে।
৪. প্রশ্নঃ মুরগি বেশিদিন বাঁচে না কেন?
উত্তরঃ দ্রুত ডিম উৎপাদন ও মাংস উৎপাদনের জন্য অতিরিক্ত খাবার খাওয়ানো হয় তাই
৫. প্রশ্নঃ ব্যান্টাম মুরগি কতদিন বাঁচে?
উত্তরঃ ৬ থেকে ১০ বছর পর্যন্ত বাঁচে।
৬. প্রশ্নঃ টাইগার মুরগী কত দিনে বড় হয়?
উত্তরঃ ৫০ থেকে ৬০ দিনের মধ্যেই টাইগার মুরগি বড় হয়ে যায়।
৭. প্রশ্নঃ টাইগার মুরগির ওজন কত হয়?
উত্তরঃ ৪০ দিনে প্রায় ১.৫ কেজি হয়ে যায়।
৮. প্রশ্নঃ বর্তমান টাইগার মুরগির দাম কত?
উত্তরঃ ২০২৫ সালে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা পর্যন্ত চলছে।
৯. প্রশ্নঃ টাইগার মুরগির ওজন কত হয়?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৬ থেকে ৭ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে।

লেখকের শেষ কথাঃ

টাইগার মুরগি নিয়ে আলোচনা করলে অনেক করা যায়, তবে এই আলোচনার মাধ্যমে বাজারে টাইগার মুরগি কত টাকা কেজি দরে বিক্রি হয় সেটা জানতে পারলাম, বাচ্চা থেকে বড় হয়ে টাইগার মুরগি কত দিনে ডিম পাড়ে তা জানতে পারলাম।

আপনি যদি টাইগার মুরগি মাংসের জন্য পালন করতে চান বা ডিম উৎপাদন করতে চান তাহলে এই প্রতিবেদন আপনার উপকারে আসবে বলে মনে করি। চলুন চাকরির পিছনে না দৌড়ে টাইগার মুরগি লালন পালন করি, উন্নত জীবন গড়ি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Present_Tech_BD এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url